শনিবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

বৃত্ত | নবম-দশম শ্রেনী

বৃত্ত :

নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে সমদূরত্ব বজায় রেখে কোনো বিন্দু যে আবদ্ধ পথ চিত্রিত করে তাই বৃত্ত।

নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে সমদূরত্ব বজায় রেখে কোনো বিন্দু যে আবদ্ধ পথ চিত্রিত করে তাই বৃত্ত।

বৃত্তের জ্যা ও ব্যাস:

বৃত্তের দুটি ভিন্ন বিন্দুর সংযোজক রেখাংশ বৃত্তটির জ্যা। বৃত্তের জ্যা যদি কেন্দ্র দিয়ে যায় তবে তাকে বৃত্তের ব্যাস বলা হয়।

বৃত্তচাপঃ

বৃত্তের যেকোনো দুইটি বিন্দুর মধ্যের পরিধির অংশকে চাপ বলে । 

বৃত্তস্থ কোণঃ

একটি কোণের শীর্ষবিন্দু কোনো বৃত্তের একটি বিন্দু হলে এবং কোনটির প্রত্যেক বাহুতে শীর্ষবিন্দু ছাড়াও বৃত্তের একটি বিন্দু থাকলে কন্তিকে একটি বৃত্তস্থ কোণ বা বৃত্তে অন্তরলিখিত কোণ বলা হয় । 

কেন্দ্রস্থ কোণঃ

একটি কোণের শীর্ষবিন্দু কোনো বৃত্তের কেন্দ্রে অবস্থিত হলে, কোণটিকে ঐ বৃত্তের একটি কেন্দ্রস্থ কোণ বলা হয় এবং কোণটি বৃত্তে যে চাপ করে সেই চাপের ওপর তা দণ্ডায়মান বলা হয় । 

বৃত্তের ছেদক ও স্পর্শকঃ

সমতলস্থ একটি বৃত্ত ও একটি সরলরেখার যদি দুইটি ছেদবিন্দু থাকে তবে রেখাটিকে বৃত্তটির একটি ছেদক বলা হয় এবং যদি একটি এবং কেবল একটি সাধারন বিন্দু থাকে তবে রেখাটিকে বৃত্তটির একটি স্পর্শক বলা হয়।

সাধারণ স্পর্শকঃ

একটি সরলরেখা যদি দুটি বৃত্তের স্পর্শক তবে তাকে বৃত্ত দুটির একটি সাধারন স্পর্শক বলে।

বৃত্তের স্পর্শক অঙ্কনঃ

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...